1. admin@dailyprothomsongbad.com : admin :
  2. drsagor3040@gmail.com : Sardar Mohammad Uttal : Sardar Mohammad Uttal
  3. rakibrimon4949@yahoo.com : Md Rakib Rimon : Md Rakib Rimon
  4. rubelnews9780@gmail.com : Md Rubel Hossain : Md Rubel Hossain
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁয় বুলু উকিলের আঘাতে মোয়াক্কেলের মাথা ফাটায়; থানায় অভিযোগ নওগাঁ-০৬(আত্রাই-রাণীনগর)আসনে বাংলাদেশ জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী খবিরুল ইসলাম মান্দায় অসহায় ও শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ নওগাঁ থেকে আলোচিত  সুবা  উদ্ধার নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে হুমকি – আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাডার  নওগাঁয় অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে শরীরচর্চা আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নওগাঁয় বিএনপি নেতা তুহিনের উদ্যোগে ২ হাজার শীতার্ত পেল শীতবস্ত্র নওগাঁয় ডাক্তারের দুর্ব্যবহার: সেবা নিতে এসে অপমানিত রোগীরা হাট নওগাঁ উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত নওগাঁয় সমন্বয়ক পরিচয় দানকারীর ভাই ছাত্রলীগ নেতা রকি গ্রেফতার

নওগাঁর বদলগাছীতে মাতৃত্বকালীন ছুটির বেতন ফেরত নিলেন অধ্যক্ষ

  • প্রকাশকাল: বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৯৪ বার পড়েছেন
নওগাঁ প্রতিনিধি : নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার ধর্মপুর গোয়ালভিটা হোসেনিয়া আলিম মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষিকা( ইংরেজি) শারমিন আক্তারের মাতৃত্বকালীন ছুটির সময়ের প্রাপ্ত বেতন-ভাতার টাকা ফেরত নিয়েছেন অধ্যক্ষ মো. আনোয়ার হোসেন। ফেরত নেওয়া টাকা দেড় বছর পার হলেও ব্যাংকে জমা দেওয়ার রশিদ দেননি ওই শিক্ষিকাকে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ও শিক্ষিকা ২৯ অক্টোবর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
জানা যায়, ভুক্তভোগী শিক্ষিকা তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে সুপারিশ পেয়ে ওই মাদ্রাসায় ২০২২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি যোগদান করেন। সেই বছরের ১ মার্চ থেকে এমপিওভুক্ত হন।
যোগদানকালীন তিনি সন্তানসম্ভবা ছিলেন বলে ওই বছরের ৮ ফেরুয়ারি থেকে মাতৃত্বকালীন ছুটিতে ছিলেন। এরপর অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন ২০২৩ সালের ৪ এপ্রিল জানান আমার মাতৃত্বকালীন ছুটি গ্রহণ বৈধ হয়নি বিধায় আমার ৬ মাসের গৃহীত বেতন-ভাতা ফেরত দিতে হবে। এমতাবস্থায় তিনি আমার বাড়িতে গিয়ে আমার কাছ থেকে ১ লাখ ৪ হাজার টাকা নেন। আমি নিজে সেই টাকা ফেরত দিতে চাইলে তিনি জানান টাকাটি অধ্যক্ষ মারফতই ফেরত দিতে হবে। আমি মাদ্রাসার প্রভাষক মো. রেজাউল করিম স্যারের উপস্থিতিতে তাকে টাকা দিই। পরবর্তীতে তার কাছ থেকে টাকা ফেরত প্রদানের চালানের কপি চাইলে তিনি তা এখন পর্যন্ত আমাকে দেন নাই। বরং তা দিতে আরও ৬ মাস সময় প্রয়োজন বলে জানান।

শিক্ষিকা শারমিন আক্তার বলেন, বহুবার জমার রশিদটি চাওয়ার পরও না দেওয়ায় বাধ্য হয়ে আমি অভিদপ্তরে অভিযোগ করি।   অধিদপ্তর থেকে সাত দিনের মধ্যে রশিদটি  দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। তারপরও আমাকে রশিদটি দেওয়া হয়নি। সেকারণে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে পুনরায়  অভিযোগ করেছি। আমি আমার টাকা ফেরত চাই, ন্যায় বিচার চাই।

এ বিষয়ে অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন বলেন, ছুটিটি বিধি মতাবেক না হওয়ায় টাকা ফেরত নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে আমি ব্যাংকে জমা দিয়েছি।  জমার ব্যাংক রশিদ মাদ্রাসায় আমার ব্যক্তিগত ড্রয়ার আছে।  স্থানীয় লোকজন ও কিছু শিক্ষক আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করে মাদ্রাসায় যেতে দিচ্ছে না। সে কারণে আমি রিসিভটি শিক্ষিকাকে দিতে পারছিনা। দু-একদিনের মধ্যে মাদ্রাসায় গিয়ে রশিদটি অভিযোগকারী শিক্ষিকাকে ফেরত দেব।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুব হাসান বলেন, উনার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ অধিদপ্তরেও আছে। আমি একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে, সত্যতা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করুন

এরকম আরো সংবাদ পড়ুন...
© All rights reserved © দৈনিক প্রথম সংবাদ
Theme Customized By BreakingNews